
জমি ক্রয় করে বিপাকে পড়লেন ক্রেতা: মালিকানা দাবি ও জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা
চট্টগ্রাম ০২/০৯/২০১৫ইং চরলক্ষ্যা গ্রামের নূরুল ইসলাম জমি ক্রয় করে বিপাকে পড়েছেন। তিনি গত ০২/০৯/২০১৫ইং তারিখে ৭৪ জন অংশিদার এর কাছ থেকে ১৫ বিঘা জমি কিনেছিলেন এবং সকল আইনি কার্যক্রম সম্পন্ন করে জমির মালিকানা হস্তান্তরের দলিলও সম্পাদন করেছিলেন। কিন্তু, জমি রেজিস্ট্রি করার পর তিনি জানতে পারেন যে, উক্ত জমির উপর অন্য একজন ব্যক্তি খরশেদ আলম পিতাঃ সগির আলম মালিকানা দাবি করছেন এবং এ বিষয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে।
নূরুল ইসলাম জানান, “আমি জমি কেনার আগে সব কিছু যাচাই করে নিয়েছিলাম। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ ও ভূমি অফিস থেকে জমির সকল তথ্য সংগ্রহ করেছিলাম। কিন্তু, খরশেদ আলম, নুরে আলম ও নূর ইসলাম হাজী আমাকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিচ্ছেন এবং জমি জোরপূর্বক দখল করার চেষ্টা করছেন।” তিনি আরও বলেন, “আমি এখন জানি না করণীয়। আমার কষ্ট করে জমানো টাকা নষ্ট হয়ে যাবে।”
এবিষয়ে গণমাধ্যম কর্মী সেখানে উপস্থিত হয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করার সময় হটাৎ মারমুখী ভাবে ঐ স্থানে হাজির হয় অভিযুক্ত খরশেদ আলম
খরশেদ আলম এর দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, “এই জমি আমাদের পরিবারের পৈত্রিক সম্পত্তি। সেকেন্দার ও আরোও ৭৩জন অংশিদার এর কোনো অধিকার নেই এই জমি বিক্রি করার। আমি আদালতে মামলা করেছি এবং আমিই এই জমির আসল মালিক।”
তিনি গণমাধ্যম কর্মীকে আরো বলে আপনারা আমার জমিতে আসছেন কেনো? জমি দখলের জন্য?
এই ঘটনায় স্থানীয়ভাবে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। কৃষকরা এখন জমি কেনার আগে আরও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
স্থানীয় একজন বলেন এই ১৫ কানি সম্পত্তি এতোদিন মূল মালিকেরা ভোগ করতে পারেনি খরশেদ আলম এর গুন্ডা বাহিনী দিয়ে জমিগুলো জোর দখল করে ভোগ করছিলো খরশেদ আলম তার ভয়ে জমির মূল মালিক মজিতে আসতে পারেনি অতঃপর এই ১৫ কানি সম্পত্তির ৭৪জন আসল মালিকেরা আলোচনা করে ২০১৫ সালের শেষের দিকে নূরুল ইসলামের কাছে বিক্রি করে দেয়, এখন নূরুল ইসলাম তার কেনা জমিতে আসলে তাকে মারধরসহ বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছে আমরা কোনো প্রতিবাদ করলে আমাদেরও দেখে নেওয়ার হুমকি দেয় এলাকার মেম্বার চেয়ারম্যান তাদের ভয়ে কিছুই বলে না,