
অষ্টম শ্রেণীর পঁড়োয়া প্রসিদ্ধ চোর থেকে হয়েছে কার্ড ধারী সাংবাদিক
মিস্ সালমা দেওয়ান,নিজস্ব প্রতিবেদক:
সুনামগঞ্জ জেলার ধর্ম পাশা উপজেলার অন্তর্গত ৫নং সুখাইড় রাজাপুর উওর ইউনিয়নের ০৪ নং ওয়ার্ডের নওগাঁয়ের স্থানীয় বাসিন্দা মৃত্য মনফর আলীর, সুযোগ্য উত্তরাধিকারী মোঃ মোত্বাকাব্বীর বিগত ২০০৮/থেকে ২০১১ইং সালের গোলক পুর হাজী আব্দুল হাফেজ স্কুল এন্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণীর পঁড়োয়া মেধাবী ছাত্র ছিলেন, শংসারিক অসচ্ছলতার কারণে লেখা পড়া বন্ধ করতে হয়েছিল এই প্রতারক ও গরু চোর আজিত চক্রের সদস্য মোহাম্মদ মোত্বাকাব্বীর কে অপবাদ আর লাঞ্ছিত জীবন থেকে নিজেকে মুক্ত করার জন্য ঢাকায় পাড়ি দিয়েছিল সে হঠাৎ করে অত্যাধুনিক পোশাক পরিধান করে এলাকায় এসে আওয়ামী লীগকের কিছু অসাধু নেতা কর্মীদের সমর্থনে বিগত কয়েক বছর পূর্বে নওগাঁ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিংকমিটির সভাপতি দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়েছিলেন প্রায় এক বছর সে অত্র বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন,তো চোরায় না শুনে ধর্মের কাহিনী, ঠিক তাই হয়েগেল।সংঙ্গবদ্ধ মেশিন চুরির ঘটনার সত্যতা প্রকাশ হলে কমিটির পদ থেকে বহিষ্কার করেছে এলাকাবাসী, এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের তত্ত্বের ভিত্তিতে সুখাইড় রাজাপুর উওর ইউনিয়নের ০৬নং-ও ০৯নং ওয়ার্ড থেকে বেশকিছু চুরির সংঙ্গে তার সম্পর্কিত আর প্রমাণ পাওয়া যায়। জলন্ত প্রমাণ হলো,০৯ নং ওয়ার্ডের সাবেক বিএনপির সভাপতি, বাবু পুর গ্রামের মোহাম্মদ বাবুল মিয়ার সঙ্গে কথা বলে জানাগিয়াছে কয়েক মাস আগে একটি পাওয়ার টিলারের ইংঞ্জিন খুলে নিয়ে যায় দূরান্তচুরের গ্যাংঙ্গ আজিত চুরগ্যাংগেরে সদস্য চুরির অভিযোগ অভিযুক্ত মোত্বাকাব্বীর প্রসীদ্ব চুর নামে পরিচিত ছিল একই ইউনিয়নের ০১নং ওয়ার্ডের রহমত পুর হাঁঠির আব্দুল মান্নান এর দুচাকার ঠেলা গাড়ি নিয়ে নিজ বাড়িতে রান্না ঘরে রেখে দেয়, সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ বাবুল মিয়ার সঙ্গে কয়েক জন লোক নিয়ে সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন এর সহযোগীতা চুরি কৃত্ব মেশিন উদ্ধার করা হয়েছিল মোত্বাকাব্বীর এর রান্না ঘর থেকে। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দদের কথায়, সাবেক বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতি মোহাম্মদ বাবুল মিয়া মামলা দায়ের করেন নি। স্থানীয় এলাকাবাসী যাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে আসছে গরু ছাগল থেকে শুরু করে, ক্রমাগত চুরির অভিযোগের দায়ী আজিত গ্যাং সদস্য স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের নেতা দেলাওয়ার হোসেন এর সহযোগীতা এলাকায় এসে কার্যসিদ্ধি শুরু করে। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের ভয়ে আবারও আত্ম্ গোপন করে ঢাকার বাইরে গাজীপুরে মালেকের বাড়ির আবাসিক এলাকায়,অবস্থান করে বাসা ভাড়া নিয়ে দিন যাপনের শুরু করে। হঠাৎ করে ঢাকা থেকে নিজের এলাকায় এসে কোন এক জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিক হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং আওয়ামীলীগ ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ রফিকুল চৌধুরী বাচ্চু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ দিলোয়ারের সহযোগিতা একান্তভাবে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে একটি জাতিয় দৈনিক পত্রিকার প্রতিনিধি কার্ড দেখিয়ে শুরু করেছে চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে টেন্ডারবাজির চুক্তি করে। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সংঙ্গে আলোচনা করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে ।এই পত্রিকার প্রতিবেদক কে জানায়, আশেপাশের লোকজন তাকে প্রসিদ্ধ চুর নামে চিহ্নিত,গোলক পুর গ্রামেও, রয়েছে অকৃত্রিম চুরির অভিযোগ, সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের দাবী উল্লেখ্য খ্যাতনামা চুরকে দ্রুত গতিতে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।