
চট্টগ্রামের আওয়ামী নেতা স্বপন এখন মাদক ব্যবসায়ী দেখার কেউ নেই
শেখ রিমা, নিজস্ব প্রতিবেদক:
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সহ-সভাপতি স্বপন জুলাই গন অভূথানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দূরান্ততা এখনো স্বৈরাচারী আচরণ পরিবর্তন করতে পারবেন কি না তা আল্লাহ ভালো জানেন।
এই সেই মাদক কারবারি স্বপন,
সে দীর্ঘ ৮ বছরের মতো লাল দোকান গলিতে মাদক কারবারি পরিচালনা করে আসছে।
সে জুলাই অভু্থ্যানে ছাত্রহত্যাকারী,চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সাবেক আহবায়ক মহিউদ্দিন বাচ্চুর কাছের লোক ছিলো।
মহিউদ্দিন বাচ্চুর ক্ষমতার দাপটে লাল দোকান গলিতে মাদকের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিলো স্বপন।
এই মাদক কারবারির কারণে ধংস প্রায় এই এলাকার তরুণ প্রজন্ম।
বেশ কয়েকবার গ্রেফতারের পরেও জামিনে বের হয়ে আসেন এই মাদক ব্যাবসায়ী। স্হানীয় সুত্র জানায় তার এই মাদক ব্যাবসার সাথে যুক্ত আছে তার স্ত্রী ও তার শালী।
সরকার পরিবর্তনের পর মহিউদ্দিন বাচ্চু পালিয়ে গেলেও বন্ধ হয় নি স্বপনের মাদক ব্যাবসা।
এলাকাবাসী বলছে অতীতের থেকেও বর্তমানে দ্বিগুণ বেড়েছে মাদক ব্যাবসা।
কিন্তু কেনো?
কারা স্বপনের মাদক ব্যবসার প্রটোকল দেয়?
খোঁজ নিয়ে জানা যায়,স্হানীয় যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাদেরকে মাসিক চাঁদার বিনিময়ে বর্তমানে মাদক কারবারি পরিচালনা করেন স্বপন।
আরো খোঁজ নিয়ে জানা যায় অত্র থানা,ওয়ার্ডের বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ এই বিষয়ে অবগত থাকলেও শুধু বক্তব্যে,প্রতিবাদ মিছিলের মাধ্যমে প্রতিবাদ করে দায় সারেন।
এই ধরনের অপরাধের শেষ কোথায়?
স্বৈরাচার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও পালায়নি স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা।
টাকা বিনিময়ে আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মাদের সাথে অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত আছে বিএনপির নামধারী কিছু ব্যাক্তি।
আকবর শাহ থানার ওসি মহোদয় ও সিএমপি প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
অচিরেই এই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনাদের কর্মীদের সাবধান করে দিন।নাহয় সবগুলোকে জয় বাংলা করে দেওয়া হবে।
অপরাধ মুক্ত ৯ নং ওয়ার্ড গড়ার প্রত্যায় নিয়ে আমারা নির্স্হাথ ভাবে কাজ করে যাচ্ছি ।